টাকা বন্ড ছেড়ে আর্থিক খাতের ব্যবসায় যুক্ত হচ্ছে বিশ্বব্যাংক গ্রুপের প্রতিষ্ঠান আন্তর্জাতিক পুঁজি বিনিয়ােগ সংস্থা (IFC)। যুক্তরাজ্যের লন্ডনে ‘বাংলা বন্ড’ ছাড়ার পর এবার দেশে ‘টাকাবন্ড’ ছাড়ার উদ্যোগ নেয়। IFC’র লক্ষ্য বন্ড ছেড়ে টাকা তুলে দেশের বিভিন্ন শিল্পে বিনিয়ােগ করা।
১৭ অক্টোবর ২০২১ অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ERD) এ টাকা বন্ড ছাড়ার প্রাথমিক সম্মতি দেয়। IFC দেশের শেয়ারবাজারে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (IO) মাধ্যমে এ বন্ডের টাকা সগ্রহের পরিকল্পনা করছে। IFC টাকা বন্ড ছাড়লে তা ব্যবসা হিসেবেই গণ্য হবে। এ জন্য অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মতাে যথাযথ কর দিতে হবে।
এখন বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (BSEC) অনুমােদন দিলে IFC’র টাকা বন্ড চূড়ান্ত রূপ পাবে। IFC এতদিন বিদেশ থেকে তহবিল এনে বেসরকারি খাতে অর্থায়ন ও বিনিয়ােগ করে আসছিল।
এই বিভাগ থেকে আরো পড়ুন
- বৈদ্যুতিক গাড়ির যুগে বাংলাদেশ
- বায়ুবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে চুক্তি
- দেশের প্রথম স্পেশালাইজড হাসপাতাল
- কৃষকের সুরক্ষায় কিষানি ড্রোন
- দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কর্মপরিকল্পনা
- বাংলাদেশের নারী শিক্ষায় মালালা ফান্ড
- জাতীয় কৃষি কাউন্সিল গঠন
- ইউক্রেন থেকে খাদ্যশস্য রপ্তানি শুরু
- বিশ্বে প্রথম দ্বৈত টিকার অনুমােদন
- যুক্তরাজ্যে নতুন বাণিজ্যনীতি
১১ নভেম্বর ২০১৯ IFC’র সহায়তায় লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জে (LSE) চালু হয় ‘বাংলা বন্ড’ (Bangla Bond)। যার মাধ্যমে ১ কোটি ৯৫ লাখ হাজার ডলার সংগ্রহ করা হয়, যা তখন বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৬০ কোটি টাকার সমান ছিল। IFC’র বাংলা বন্ড থেকে প্রাণ-আরএফএল’র দুটি কোম্পানি ১৬০ কোটি টাকা ঋণ পায়।