সহকারী জজ নিয়োগ প্রস্তুতি : ১৯ জানুয়ারি ২০২১ প্রকাশ হয় চতুর্দশ বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিস (১৪তম বিজেএস) পরীক্ষা , ২০২১ এর বিজ্ঞপ্তি। ১০০টি পদে সহকারী জজ নিয়োগের লক্ষ্যে প্রকাশিত এ বিজ্ঞপ্তির আলোকে প্রাথমিক (Preliminary) পরীক্ষার জন্য দেওয়া হলো আইন বিষয়ক টিপস।
সহকারী জজ নিয়োগ প্রস্তুতির জন্য কিছু প্রশ্নোত্তর :
প্রশ্ন : ‘সংবিধান’ শব্দের সন্ধিবিচ্ছেদ
উত্তর : সম্+বিধান।
প্রশ্ন : মুসলিম আইন অনুযায়ী একই সাথে দুই বােনকে বিবাহ করা
উত্তর : অনিয়মিত।
প্রশ্ন : কম্পিউটার ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিমের বিধান আছে
উত্তর : ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ৯ ধারায়।
প্রশ্ন : মাদকের অপরাধ প্ররােচণা করলে মাদকদ্রব্য অপরাধের জন্য যে দণ্ডে দণ্ডিত হবে
উত্তর : ধারা-৪১।
প্রশ্ন : মাদকদ্রব্য আইনে শাস্তির ব্যবস্থা যদি না থাকে তবে
উত্তর : সাজা ১বছর (অনুর্ধ্ব) ধারা-৪২.১।
আরো পড়ুন : Current Affairs May 2021 PDF | কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স মে ২০২১ পিডিএফ
প্রশ্ন : শিশুর বয়স নির্ধারণ হবে
উত্তর : অপরাধ সংঘটিত হওয়ার তারিখ পর্যন্ত (ধারা-২০)।
প্রশ্ন : অতিরাষ্ট্রিক
উত্তর : বিদেশে অপরাধ অথবা বাংলাদেশের কোনাে জাহাজে বা বিমানে এই আইনের বিধানাবলী কার্যকর হবে। (মানবপাচার আইন) (ধারা-৫)।
প্রশ্ন : অবৈধ অস্ত্র দখলে রাখার অপরাধ কোন আদালত বা ট্রাইব্যুনালের বিচার্য
উত্তর : স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল।
প্রশ্ন : অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা অমান্য করার কারণে আদালত যে আদেশ দিতে পারে
উত্তর : ৬ মাসের সশ্রম কারাদণ্ড ও জরিমানা।
প্রশ্ন : বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান মনােনীত হতে পারেন
উত্তর : আপিল বিভাগের বিচারক।
প্রশ্ন : যে সাল হতে স্থাবর সম্পত্তি বিক্রির অরেজিস্ট্রিকৃত চুক্তিনামা বলবৎ যােগ্য নয়
উত্তর : ২০০৫।
প্রশ্ন : মৃত্যুকালীন ঘােষণার সময়ে যে কোনাে বিষয় সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণযােগ্য হবে না
উত্তর : সম্পত্তি দান।
প্রশ্ন : পেনাল কোডে বর্ণিত অপরাধগুলির মধ্যে সর্বনিম্ন সাজা
উত্তর : ২৪ ঘন্টার বিনাশ্রম কারাদণ্ড বা ১০ টাকা জরিমানা।
প্রশ্ন : আদালত কারাবন্দি আসামির বিরুদ্ধে কারাদণ্ডাদেশ প্রদান করলে, উক্ত দণ্ডাদেশ সংক্রান্ত ওয়ারেন্ট যার নিকট প্রেরণ করতে হবে
উত্তর : কারারক্ষক।
প্রশ্ন : সমন বিনা জারিতে ফেরত আসার যত দিনের মধ্যে বাদী পদক্ষেপ না নিলে মামলা খারিজ হবে
উত্তর : ১ মাস।
প্রশ্ন : ট্রাইব্যুনালে বিচারক থাকবেন-
উত্তর : ১ জন।
প্রশ্ন : নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল সর্বোচ্চ যে দণ্ড দিতে পারেন
উত্তর : মৃত্যুদণ্ড।
আরো পড়ুন : রাষ্ট্র বলতে কি বোঝ? | আধুনিক রাষ্ট্র কাকে বলে? | রাষ্ট্রের উৎপত্তি
প্রশ্ন : ফৌজদারী কার্যবিধি, ১৮৯৮ এর ধারা আছে
উত্তর : ৫৬৫টি।।
প্রশ্ন : আমলযােগ্য মামলার অপরাধ সংঘটনের সংবাদ প্রদান করা যায়
উত্তর : থানার অফিসার ইনচার্জ এবং জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট।
প্রশ্ন : অপরাধ সম্পর্কে পুলিশ প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে এজাহারকারীর আপত্তি দাখিলকে বলে
উত্তর : নারাজি।
প্রশ্ন : ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অব্যাহতি (Discharge)
উত্তর : ফৌজদারী কার্যবিধির ২৪১ক ধারায়।
প্রশ্ন : দায়রা আদলতের রিভিশন ক্ষমতা
উত্তর : ৪৩৯ক, ধারায়।
প্রশ্ন : সংক্ষিপ্ত বিচার পদ্ধতিতে সর্বোচ্চ কারাদণ্ড
উত্তর : ২ বছর ।
প্রশ্ন : থানার অফিসার ইনচার্জ ফৌজদারী কার্যবিধির
উত্তর : ১৫৪ এবং ১৫৫ ধারায় মামলা গ্রহণ করতে পারে।
প্রশ্ন : সি আর বা নালিশী মামলায় ম্যাজিস্ট্রেট
উত্তর : ১৯০ ধারায় অপরাধ আমলে নিতে পারেন ।
প্রশ্ন : ময়না তদন্তের জন্য লাশ পাঠাতে পারেন
উত্তর : পুলিশ; ধারা ১৭৪(৩)।
প্রশ্ন : ছানি মােকদ্দমা সম্পর্কে দেওয়ানী কার্যবিধির যেখানে বলা হয়েছে
উত্তর : আদেশ ৯ বিধি ১৩।
প্রশ্ন : সাকসেশন মামলা করতে হয়
উত্তর : জেলা জজ আদালতে।
প্রশ্ন : জেলা ও দায়রা জজ হলাে
উত্তর : একই ব্যক্তি।
প্রশ্ন : চেক ডিজঅনার মামলা দায়ের হয়
উত্তর : ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে।
প্রশ্ন : বর্তমানে এন আই এক্ট-এর মামলার বিচার করেন
উত্তর : যুগ্ম দায়রা জজ।
প্রশ্ন : নন জি আর মামলায় পুলিশ রিপাের্টকে বলে
উত্তর : নন এফ আই আর প্রসিকিউশন।
প্রশ্ন : চার্জশিট ও ফাইনাল রিপাের্ট সম্পর্কে, ফৌজদারী কার্যবিধি উল্লেখ আছে
উত্তর : কোনাে ধারায় উল্লেখ নেই [১৭৩ ধারায় পুলিশ রিপাের্ট সম্পর্কে বলা হয়েছে।
প্রশ্ন : মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট-এর রায়ের বিরুদ্ধে আপিল হবে
উত্তর : মহানগর দায়রা জজ বরাবর।
মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮
- মাদকাসক্তকে প্রয়ােজনে Dope test করা যাবে [২৪(৪)] ।
- বিচার করবে ট্রাইব্যুনাল (অতিরিক্ত জেলা জজ) (ধারা (৪৪)] তবে বাস্তবে এখনও স্থাপন হয়নি।
- আমলে নিবে ১ম শ্রেণীর জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট [ধারা (৪৬)]
- কোডিন/পথিড্রিন-২৫ গ্রামের উর্ধ্বে হলে মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন [৩৬(১)(৮) (গ)] ।
- ইয়াবার ওজন অনূর্ধ্ব ১০০ গ্রাম হলে সাজা ১-৫ বছর [৩৬(১)(৯) (ক)] ধারা। [ইয়াবা পিস হিসাবে নয়, ওজন হিসেবে সাজা] ।
- ভার্চুয়াল উপস্থিতির মাধ্যমে জামিন বিষয়ে আদালতের কার্যক্রম পরিচালনার নির্দেশ প্রদান করেন সুপ্রিমকোর্ট- ১০ মে ২০২০।