বিশ্ববিদ্যালয় পড়তে আপনাকে যে বিষয়গুলো পড়তে হবে

Preparation BD
By -
0

বিশ্ববিদ্যালয় বা University শব্দটি বর্তমান সময়ে ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে খুবই কাঙ্খিত একটি শব্দ। বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় গুলোকে মূলত ২টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। ১) পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও ২) প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এর মধ্যে প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয় হলো : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদি। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে ভর্তি হওয়াটা অনেকটা কঠিন, কেননা এখানে প্রতিযোগী অনেক বেশি। তবে আপনি যদি সঠিকভাবে নিজেকে প্রস্তুত করেন তবে আপনার জন্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এ চান্স পাওয়াটা সহজ হয়ে যাবে।

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এ ভর্তি পরীক্ষাগুলো মুলত কয়েকটি ক্যাটাগরিতে অনুষ্ঠিত হয়। যেমন:

  • ক ইউনিট,
  • খ ইউনিট,
  • গ ইউনিট,
  • ঘ ইউনিট,
  • ঙ ইউনিট,
  • চ ইউনিট ইত্যাদি।

আবার ইউনিট অনুযায়ী প্রস্তুতিও ভিন্ন। নিচে বাংলা, ইংরেজি, বাংলাদেশ বিষয়াবলী, আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, হিসাববিজ্ঞান, ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা, ফিন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা, উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন বিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা করা হলো:

বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রস্তুতির জন্য বাংলা প্রথম পত্র

গদ্যাংশ

  • ‘সেই ইতিহাসটুকু আকারে ছােট। এখানে যে ইতিহাসের কথা উল্লেখ করা হয়েছে- অনুপমের সাতাশ বছরের জীবনের।
  • কন্যার পিতা মাত্রই স্বীকার করিবেন, আমি সৎপাত্র’ উক্তিটি–অনুপমের।
  • ‘অপরিচিতা’ গল্পের নায়িকা কল্যাণীর বাবার নাম—– শম্ভুনাথ সেন।
  • ঠাট্টার সম্পর্কটাকে স্থায়ী করার ইচ্ছা আমার নাই’ উক্তিটি– শম্ভুনাথের।
  • যাকে চিনলে আত্মনির্ভরতা আসে— আত্মাকে।
  • লেখকের দৃষ্টিতে সবচেয়ে বড় ধর্মের নাম— মানব ধর্ম।
  • কাজী নজরুল ইসলামের মরু-ভাস্কর’ যে ধরনের রচনা– জীবনীগ্রন্থ।
  • ‘আমার পথ’ প্রবন্ধে কাজী নজরুল ইসলামের পথপ্রদর্শক সত্য।
  • ‘মানুষ-ধর্মই সবচেয়ে বড় ধর্ম’ উক্তিটি করেছেন— কাজী নজরুল ইসলাম।
  • বুড়ির মৃত্যুর পর তাকে যেখানে কবর দেয়া হয়। তিত্তিরাজ গাছের তলায়।
  • যদি মরি, আমার কাফনের কাপড়। ” তুই কিনে দিস’ উক্তিটি–বুড়ির।
  • বুড়ি গােপালের জন্য যে পাতার চাটাই বুনেছিল— খেজুর পাতার।
  • বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় যেখানে মৃত্যুবরণ করেন— ঘাটশিলায়।
  • ‘সওগাত’ শব্দের অর্থ—উপঢৌকন।
  • ‘রােকেয়া দিবস পালিত হয়- ৯ ডিসেম্বর।
  • কুর্নিশ শব্দের অর্থ—অভিবাদন।
  • কিউরেটর’ শব্দের অর্থ জাদুঘর রক্ষক।
  • ভুল জেনে তা সঠিক বলা—কপটতা।
  • ‘পরিসিস’ শব্দের অর্থ— বক্ষব্যাধি।
  • বাংলাদেশে জাতীয় শিশু দিবস পালিত হয়—১৭ মার্চ।

পদ্যাংশ

  • বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ’ কাব্যাংশটুকু যে মহাকাব্য থেকে নেয়া হয়েছেমেঘনাদবধ কাব্য।
  • মেঘনাদ দুরচার দৈত্য বলে যাকে অভিহিত করেছে– লক্ষ্মণকে।
  • রাবণের মাতার নাম— নিকষা।
  • বাংলা সাহিত্যে চতুর্দশপদী কবিতা বা সনেটের প্রবর্তক-মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
  • মেঘনাদের দৃষ্টিতে নন্দন কাননে যে প্রবেশ করেছে-– দৈত্য।
  • তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতাটি ১৯৩৫ সালে যে পত্রিকায় প্রকাশিত হয় মাসিক মােহাম্মদী।
  • তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় যে দুটি মাসের নাম উল্লেখ রয়েছে— মাঘ ও ফাগুন।
  • তাহারেই পড়ে মনে’ কবিতায় কবির। জীবনে শূন্যতা নেমে আসার কারণ– স্বামীর আকস্মিক মৃত্যু।
  • কবি ঋতুরাজকে উপেক্ষা করার কারণ – প্রিয়জনের মৃত্যু।
  • মধুসূদন দত্ত কবি ছাড়াও অন্য যে নামে স্বনামধন্য ছিলেন নাট্যকার।
  • পদ্মাবতী নাটকটি লেখা হয়— গ্রিক পুরাণ থেকে গৃহীত কাহিনী অনুযায়ী।
  • মহারথীপ্রথা বলতে বােঝায় শ্রেষ্ঠ বীরদের আচরণ প্রথা।
  • জীমূতেন্দ্র’ শব্দটি দ্বারা বােঝায়— মেঘের গর্জন।।
  • প্রফুল্ল কমলে কীটবাস-উক্তিটি করেন– মেঘনাদ।
  • ‘সােনার তরী’ কবিতায় নিবিড়ভাবে মিশে আছে— কবির জীবনদর্শন।
  • কাজী নজরুল ইসলাম লেটোর দলে যােগ দেন ১২ বছর বয়সে।
  • বিদ্রোহী কবিতাটি প্রকাশিত হয়— সাপ্তাহিক বিজলী পত্রিকায়।
  • হার্মাদ’ বলতে বােঝায়— পর্তুগিজ জলদুস্যদের।

উপন্যাস

লালসালু
সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্ (১৯২২-১৯৭১)

  • লালসালু উপন্যাসে গ্রামে স্কুল প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করেছিল— আক্কাস।।
  • ‘লালসালু’ উপন্যাসটির ইংরেজি অনুবাদের নাম——Tree Without Roots।
  • উপন্যাসটিতে সকল ঘটনার নিয়ন্ত্রক হিসেবে দেখানাে হয়েছে- মজিদকে।
  • দশ কথায় রা নেই, রক্তে রাগ নেই যার রহিমার।
  • অশীতিপর বৃদ্ধ সলেমনের বাপ যে রােগে আক্রান্ত ছিল—হাঁপানি।
  • ‘এক পির সাহেব আইছেন না হেই গেরামে, তানি নাকি মরা মাইনষেরে। জিন্দা কইরা দেন? মজিদকে প্রশ্নটি করে–রহিমা।
  • ভূ-স্বামী ও প্রতিপত্তির অধিকারী হওয়ায় মহব্বত নগরের সামাজিক নেতৃত্ব যার কাঁধে খালেক ব্যাপারীর।

নাটক

সিরাজউদ্দৌলা
সিকান্দার আবু জাফর (১৯১৮-১৯৭৫)

  • ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকে বিশ্বাসঘাতক হিসেবে পরিচিত রায়দুর্লভ, উমিচাদ ও মীর জাফর।
  • ‘সিরাজউদ্দৌলা’ নাটকে ওয়ালি খানের বাঙালি কাপুরুষ নয়’ সংলাপে প্রকাশ পেয়েছে স্বজাত্যবােধ।
  • দওলত আমার কাছে ভগবানের দাদামশায়ের চেয়েও বড়।’ উক্তিটি যে বিশ্বাসঘাতকের— উমিচাদ।
  • লজ্জায়, অপমানে ও বিষন্নতায় রবার্ট ক্লাইভ আত্মহত্যা করে— ১৭৭৪ সালে।
  • সিরাজউদ্দৌলা একটি দিনের জন্যেও সুখে নবাবি করেনি খালাআম্মা’ উক্তিটি– সিরাজউদ্দৌলার।।
  • সিরাজউদ্দৌলা নাটকটি বারােটি দৃশ্যে রচিত যার মধ্যে সিরাজউদ্দৌলা উপস্থিত ছিলেন—আটটি দৃশ্যে।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)

#buttons=(Accept !) #days=(20)

Our website uses cookies to enhance your experience. Check Now
Accept !