বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য সাধারণ বিজ্ঞান থেকে ১৮০টি প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে নিচে আলোচনা করা হলো। আপনারা যারা বিসিএস পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তাদের জন্য লেখাটি সহায়ক হবে। সাধারণ বিজ্ঞান থেকে প্রশ্নগুলো একবার পড়ে নিলে আপনার আত্মবিশ্বাস অনেকটা বেড়ে যাবে। তো চলুন প্রশ্নগুলো পড়ে নেয়া যাক।
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য সাধারণ বিজ্ঞান থেকে ১৮০টি প্রশ্ন ও উত্তর
* হিমােগ্লোবিনের কাজ- অক্সিজেন পরিবহন করা।
* ইনসুলিন নিঃসৃত হয় যে স্থান থেকে- অগ্ন্যাশয় বা প্যানক্রিয়াস হতে।
* অতিরিক্ত খাদ্য থেকে লিভারে সঞ্চিত সুগার হলাে- গ্লাইকোজেন।
* মানবদেহে শক্তি উৎপাদনের প্রধান উৎস- শ্বসন।
* যে জারক রস পাকস্থলীতে দুগ্ধ জমাট বাঁধায়- রেনিন।
* মানুষের স্পাইনাল কর্ডের দৈর্ঘ্য- ১৮ ইঞ্চি (প্রায়)।
* মানুষের হৃৎপিণ্ডে প্রকোষ্ঠ থাকে- চারটি।
* বিলিরুবিন তৈরি হয়- প্লীহায়।
* মানুষের গায়ের রং যে উপাদানের উপর নির্ভর করে মেলানিন।
* নিউমােনিয়া রােগে আক্রান্ত হয় মানবদেহের- ফুসফুস।
* নারভাস সিস্টেমের স্ট্রাকচারাল এবং ফাংশনাল ইউনিটকে বলে- নিউরন।
* মস্তিষ্কের ক্ষমতা ক্ষয় পেতে থাকে স্নায়ু কোষের এক-চতুর্থাংশ ধ্বংস হয়ে গেলে।
* অগ্ন্যাশয় থেকে নির্গত চিনির বিপাক নিয়ন্ত্রণকারী হরমােন- ইনসুলিন।
* বহুমূত্র রােগে যে হরমােনের দরকার- ইনসুলিন।
* নাড়ীর স্পন্দন প্রবাহিত হয়- ধমনির ভেতর দিয়ে।
* যেটি রক্তের কাজ নয়- জারক রস (enzyme) বিতরণ করা।
* একজন সাধারণ মানুষের দেহে মােট যত টুকরা হাড় থাকে- ২০৬।
* আমাদের দেহকোষ রক্ত হতে গ্রহণ করে- অক্সিজেন ও গ্লুকোজ।
* Spinal nerve- ৩১ জোড়া।
* যেটি মূত্রতন্ত্রের অংশ নয়- Appendix।
* Ovary শরীরের যে অংশে অবস্থিত- তলপেটে।
* DIC – Disseminated Intravascular Coagulation
* মানবদেহে মস্তিষ্কে শব্দের স্থায়িত্বকাল- ০.১ সেকেন্ড।
* মানুষের হৃৎপিণ্ডে যতটি প্রকোষ্ঠ থাকে- ৪টি।
* মানব দেহের মৌলিক ইউনিটের নাম- কোষ।
* মানবদেহের স্বাভাবিক তাপমাত্রা- ৯৮.৪° ফা.।
* ডায়াবেটিস (Diabetes) রােগ হয়- ইনসুলিনের অভাবে।
* মানবদেহে প্রতিদিন পানির প্রয়ােজন- ৩ লিটার।
* পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তির হৃৎপিণ্ডের ওজন- ৩০০ গ্রাম।
* Acid base balance বৃক্কের যে অংশের কাজ- Proximal tubule।
* পূর্ণ বয়স্ক ব্যক্তির শরীরে Amino Acid-এর সংখ্যা- ২০টি।
* মানুষের দেহে হাড়ের সংখ্যা- ২০৬।
* সাধারণত রােগীর pulse palpate পরীক্ষা করার জন্য ধমনী- Radial artery।
* মানবদেহে হাড় ও দাঁত গঠন এবং ফসফোলিপিড তৈরি করে যে খনিজ লবণফসফরাস।
* মানবদেহে অত্যাবশ্যকীয় এমিনাে এসিড- ফিনাইল এলানিন।
* মানবদেহের প্রতিটি কোষে যত জোড়া ক্রোমােজোম আছে- ২৩।
* সিস্টোলিক চাপ বলতে বুঝায়- হৃৎপিণ্ডের সংকোচন চাপ।
* পূর্ণাঙ্গ ব্যক্তির ফুসফুসের বায়ু ধারণ ক্ষমতা- ৬ লিটার।
* মানুষের রক্তে যত ধরনের রক্ত কণিকা আছে- ৩ প্রকার ।
* লােহিত কণিকার আয়ুষ্কাল- ১২০ দিন।
* করােটিতে অস্থি থাকে- ২৯।
* মানবদেহে পানির পরিমাণ- ৭০%।
* হিমােগ্লোবিন যে জাতীয় পদার্থ- আমিষ।
* আমাদের শরীরের কোনাে স্থানে কেটে গেলে রক্তের যে উপাদানটি রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে- ফাইব্রিনােজেন।
* রেচনতন্ত্র দেহের যে কাজ করে- বর্জ্য ত্যাগ।
* গর্ভকালীন সময়ের বিস্তৃতি হলাে- ২৭০ – ২৮০ দিন।
* AB দ্বারা বুঝি- রক্তের গ্রুপ।
* মানবদেহ গঠনে যে উপাদানের প্রয়ােজন সবচেয়ে বেশি- আমিষ।
* মানুষের রক্তের PH- ৭.৪।
* রক্তে হিমােগ্লোবিন থাকে- লােহিত রক্ত কণিকায়।
* একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দেহে রক্ত থাকে- ৫-৬ লিটার।
* মানুষের রক্তে শ্বেত কণিকা ও লােহিত কণিকার অনুপাত- ১ঃ১০০।
* রক্ত জমাট বাঁধার জন্য যেটির প্রয়ােজন নেই- হরমােন।
* ভয় পেলে গায়ের লােম খাড়া হয় যে হরমােনের প্রভাবে- অ্যাডরেনালিন।
* ডায়াস্টোল বলতে বােঝায়- হৃৎপিণ্ডের প্রসারণ।
* শরীর হতে বর্জ্য পদার্থ ইউরিয়া বের করে দেয়- কিডনি।
* খাদ্যের যে উপাদান রক্তের হিমােগ্লোবিন তৈরিতে সাহায্য করে- আমিষ।
* যে রক্ত গ্রুপকে সর্বজনীন গ্রহীতা বলা হয়- এবি।
* যে প্রাণীর তিনটি হৃৎপিণ্ড- ক্যাটল ফিস।
* ইনসুলিন হলাে- এক ধরনের হরমােন।
* আইলেট অব লেঙ্গারহেল যার কলাস্থানিক বৈশিষ্ট্য- অগ্ন্যাশয়।
* মানুষের লালারসে যে এনজাইমটি থাকে- টায়ালিন।
* মানুষ নিঃশ্বাসের সাথে ত্যাগ করে- কার্বন-ডাই-অক্সাইড।
* মানবদেহের সবচেয়ে লম্বা অস্থির নাম- ফিমার।
* ফুসফুসে বায়ুর প্রবেশকে বলা হয়- প্রশ্বাস।
* যে রক্ত গ্রুপকে সর্বজনীন দাতা বলা হয়- ও গ্রুপ।
* স্ট্রোক শরীরের যে অংশের রােগ- মস্তিষ্ক।
* হৃদপিন্ডের গতি নির্ণায়ক যন্ত্র- কার্ডিওগ্রাফ।
* মানবদেহের সর্ববৃহৎ অঙ্গ- ত্বক।
* হাড় ও দাঁতকে মজবুত করে- ফসফরাস।
* তেলাপােকার রক্তের রং-বর্ণহীন।
* দেহের কোন অংশ কেটে গেলে রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে- অনুচক্রিকা।
* ফাইব্রিনােজেন যেখানে তৈরি হয়- যকৃত।
* দেহের ভারসাম্য রক্ষাকারী অঙ্গ- ইউট্রিকুলাস।
* ঐচ্ছিক পেশী পাওয়া যায়- মধ্যচ্ছদ।
* কুনােব্যাঙের পাচক রসে থাকেনা- ট্রিপসিন।
* রক্তশূন্যতা হলে চুপসে যায় শিরা ।
* মস্তিষ্কের সমস্ত ক্রিয়াকলাপের কেন্দ্রস্থল- সেরিব্রাম।
* শিরার বৈশিষ্ট্য নয়- পালমােনারী ধমনীতে কপাটিকা থাকে না।
* ফিবুলা দেখতে যার মত- দীর্ঘ ষষ্টির মত।
* পশ্চাৎ মস্তিষ্কের অংশ নয়- হাইপােথ্যালামাস।
* হৃদপিন্ডের স্তর নয়- পেরিকার্ডিয়াম।
* মানবদেহের ১২তম করােটিক স্নায়ুর নাম- হাইপােগ্লসাল।
* ইনসুলিন প্রথম যে দেশে আবিষ্কৃত হয়- ১৯২২ সালে জার্মানিতে।
* হিমােগ্লোবিনের কাজ হলাে- অক্সিজেন ও কার্বন-ডাই-অক্সাইড বহন করা।
* শ্রবণ ছাড়াও কানের অন্যতম কাজ হলাে- দেহের ভারসাম্য রক্ষা করা।
* দেহের অভ্যন্তরে রক্ত জমাট বাঁধে না- রক্তে হেপারিন থাকায় ।
* যার মাধ্যমে পেশিগুলাে অস্থির সাথে সংযুক্ত থাকে- লিগামেন্ট।
* মানবদেহে মােট কশেরুকার সংখ্যা- ৩৩টি।
* মানুষের মেরুদন্ডে যতটি অস্থির সমন্বয়ে গঠিত- ৩৩টি।
* অস্থি ও দাঁত গঠনে সহায়তা করে। ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস।
* বিপাকীয় ক্ষতিকর বর্জ্য পদার্থ অপসারণ প্রক্রিয়াকে বলে- রেচন ।
* মানবদেহে শতকরা যত ভাগ খনিজ লবণ থাকে- ৪%।
* রক্তের লােহিত কণিকা তৈরি হয়- লােহিত অস্থিমজ্জায়।
* দেহের সবচেয়ে কঠিন অংশের নাম- এনামেল।
* নখ বা চুল কাটলে আমরা ব্যথা পাই না কারণ- এদের মধ্যে কোন স্নায়ু নেই।
* মানুষের শরীরের সর্ববৃহৎ গ্রন্থি- যকৃত।
* হাইপােগ্লাইসেমিয়া যার অভাবে হয়- রক্তের গ্লুকোজ। ও দাড়ি গোঁফ গজায়- টেসটোস্টেরন হরমােনের জন্য।
* রাতের বেলায় বিড়াল ও কুকুরের চোখ জ্বলজ্বল করে, কারণ কুকুর ও বিড়ালের চোখেটেপেটাম নামক রঞ্জক কোষ থাকে।
* লিভারের গ্লাইকোজেনকে ভেঙ্গে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বৃদ্ধি করে- গ্ৰকাগন।
* চিন্তার সঙ্গে মস্তিষ্কের যে অংশের সম্পর্ক, তাকে বলা হয়- সেরিব্রাম।
* Small intestine এর দৈর্ঘ্য- ৬ মিটার।
* এনজাইম যা দিয়ে তৈরি হয়- আমিষ।
* সংকটকালীন বা আপদকালীন হরমােন- অ্যাডরিনালিন।
* একটি পূর্ণাঙ্গ স্নায়ুকোষকে বলা হয়- নিউরন।
* প্রােটিন পরিপাক শুরু হয় পাকস্থলীতে।
* যে ব্লাড গ্রুপধারী সব গ্রুপকে রক্ত দিতে পারে- 0।
* হৃৎপিণ্ডের প্রকোষ্ঠের প্রসারণকে বলা হয়- ডায়াস্টোল।
* পিত্তের বর্ণের জন্য দায়ী- বিলিরুবিন।
* রক্তের যে কণিকা বৃদ্ধি পেলে ব্লাড ক্যান্সার হয়- শ্বেত কণিকা।
* রক্তশূন্যতা বলতে বুঝায়- রক্তে হিমােগ্লোবিনের পরিমাণ হ্রাস পাওয়া।
* রক্তে শ্বেতকণিকা কোষ বেড়ে যাওয়াকে বলে- লিউকোমিয়া।
* নিউরন যে ধরনের টিস্যু- রূপান্তরিত আবরণী টিস্যু।
* মস্তিষ্ক যে তন্ত্রের অঙ্গ- স্নায়ুতন্ত্রের।
* হৃৎপিণ্ডকে আবৃতকারী পর্দার নাম- পেরিকার্ডিয়াম।
* একজন মানুষের দেহে রক্তের পরিমাণ- 7% of body’s weight।
* মানবদেহে রাসায়নিক দূত হিসেবে কাজ করে- হরমােন।
* খাদ্য পরিপাকের সময় ব্যাঙে ট্রিপসিনজেন নিঃসৃত হয় যে স্থান থেকে- অগ্ন্যাশয়।
* চোখের পানির উৎস- ল্যাক্রিমাল গ্রন্থি।
* মানুষের দুধ দাঁত থাকে- ২০টি।
* একটি রক্তের রিপাের্ট-এর মধ্যে যেটি বেশি থাকা ভালাে- হিমােগ্লোবিন।
* হাঁটুর হাড়ের অংশ নয়- স্ক্যাপুলা।
* রক্ত জমাট বাধায় যে ধাতুর আয়ন সাহায্য করে- ক্যালসিয়াম।
* পেপটিক আলসার রােগ নির্ণয়ে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা- এন্ডােসকপি।
* ডায়াবেটিস রােগীর দেহে ইনসুলিন দেওয়া হয়- গ্রুকোজের পরিপাক নিয়ন্ত্রণের জন্য।
* যে হরমােন রক্তে ক্যালসিয়াম নিয়ন্ত্রণ করে- থাইরােক্যালসিটোননিন।
* চোখের যে অঙ্গ আলোক শক্তিকে তড়িৎ শক্তিতে পরিণত করে- রেটিনা।
* রক্তে প্রােটিনের হার- ৫৫%।
* হার্ট সাউন্ড যত ধরনের- চার ধরনের।
* পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের একটি হলাে- জিহ্বা।
* একটি রস যা শর্করা ও আমিষ উভয়কে পরিপাক করে- পেপসিন।
* আমিষ পরিপাক হয়ে যা হয়- এমাইনাে এসিড।
* ডাক্তার রােগীর নাড়ী দেখার সময় প্রকৃতপক্ষে যা দেখেন- ধমনীর স্পন্দন।
* পূর্ণবয়স্ক সুস্থ ব্যক্তির গড় নাড়ির স্পন্দন- ৭২।
* পেঁচা দিনে দেখতে পায় না কিন্তু রাতে দেখতে পায় কারণ পেঁচার চোখের রেটিনাতেরডস এর সংখ্যা বেশি কিন্তু কোনস এর সংখ্যা কম।
* মানুষের করােটিতে অস্থি আছে- ২৯টি।
* মানুষের হাত ও পায়ের ফ্যালাঞ্জেসে মােট অস্থি থাকে- ৫৬টি।
* মানবদেহের ট্রাকিয়া যতটি তরুণাস্থি দ্বারা নির্মিত- ১৬-২০।
* মানবদেহে একটি পরিপূর্ণ বৃক্কের প্রস্থ- ৫-৬ সেমি।
* মূত্রের রং হলুদ হওয়ার জন্য দায়ী বস্তু হলাে- ইউরােক্রোম।
* মানবদেহের জৈব রসায়নাগার- লিভার।
* অসমােরেগুলেশান মানবদেহের যে অঙ্গের মাধ্যমে হয়ে থাকে- বৃক্ক ।
* মানুষের করােটিক স্নায়ুর সংখ্যা- ২৪টি।
* যে হরমােনটি মানুষের ডিম্বাশয় থেকে নিঃসৃত হয়- প্রােজেস্টেরন।
* মানবদেহে অ্যাডরিনাল গ্রন্থির অবস্থান- বৃক্কের উপরি ভাগে।
* মানুষের যকৃতের ওজন- ১.৫ থেকে ২ কেজি।
* মানুষের স্যাক্রাল কশেরুকা- ৫টি।
* মানবদেহের সবচাইতে বড় গ্রন্থির নাম- যকৃত।
* মানুষের অক্ষীয় কঙ্কালতন্ত্র যতটি হাড় নিয়ে গঠিত- ৮০।
* চোখের বিভিন্ন অংশের পুষ্টি যােগায়- কোরয়েড।
* মানবদেহের দীর্ঘতম কোষ- স্নায়ুকোষ।
* মানবদেহের জিহবায় যে স্নায়ু বিস্তার লাভ করে- সােফ্যারিঞ্জিয়াল।
* মানবদেহের স্যাকরাল অস্থি- ৫টি।
* অস্থি যে আবরণ দ্বারা আবৃত থাকে তাকে বলে- পেরিটোনিয়াম।
* মানুষের বক্ষদেশীয় কশেরুকা- ১২টি।
* দেহের সর্বাপেক্ষা সুদৃঢ় কলা- অস্থি।
* মানব মেরুদণ্ডে গ্রীবাদেশীয় কশেরুকা- ৭টি।
* মানুষের মেরুদণ্ডে হাড়ের সংখ্যা- ৩৩টি।
* যে তন্ত্রে রেনিন নামক এনজাইম এর উপস্থিতি থাকে- লসিকা সংবহন।
* খাদ্যবস্তুকে পিচ্ছিল করে- টায়ালিন।
* যে অংশে অন্ননালী উন্মুক্ত হয় তার নাম- কার্ডিয়া।
* মানুষের দাঁতের প্রকারভেদ- ৪টি।
* রক্তপাত বন্ধে কার্যকর- গ্রুম্বিন।
* মেরুদন্ডী প্রাণীর হিমােগ্লোবিন থাকে- লােহিত কণিকায়।
* ফুসফুসীয় ধমনী বহন করে- de-oxygenated blood ।
* মূত্রে ইউরিক এসিডের পরিমাণ- ০.০৫%।
* মূত্র উৎপাদন এর একক নেন।
* মানুষের একটি বৃক্কে নেফ্রনের সংখ্যা- ১০-১২ লক্ষ।
* সপ্তম করােটিক স্নায়ুকে বলা হয়- ফ্যাসিয়াল।
* মানব দেহের সুষুম্মা স্নায়ুর সংখ্যা- ৩১ জোড়া।
* যে করােটিক স্নায়ু স্বাদ গ্রহণের কাজে সাহায্য করে- ফেসিয়াল।
* আমাদের শরীরে মেরু স্নায়ুর সংখ্যা হচ্ছে- ৩১ জোড়া।
* ইনসুলিন নিঃসরণকারী গ্রন্থির নাম হলাে- আইলেটস অব ল্যাঙ্গারহ্যান্স।
* যে হরমােন প্রােটিন জাতীয় খাদ্যের শােষণ নিয়ন্ত্রণ করে- থাইরক্সিন।
* দুশ্চিন্তায় স্নায়ুতন্ত্র থেকে যে আমিষ উৎপন্ন হয়- অ্যাড্রেনালিন।
* মাতৃদেহে দুগ্ধ ক্ষরণ নিয়ন্ত্রণ করে যে হরমােন- প্রােল্যাকটিন।
* ল্যাঙ্গারহ্যান্স এর দ্বীপগ্রন্থি থেকে নিঃসৃত হয়- গ্ৰকাগন।
* যে রাসায়নিক পদার্থ রক্তনালীর সংকোচন করে- সেরােটোনিন।
* যেটিকে মস্তিষ্কের ‘Relay station’ বলা হয়- থ্যালামাস।
* যে গ্রন্থিকে অন্তঃক্ষরা ‘সুইচ বাের্ড’ নামে অভিহিত করা হয়- পিটুইটারী ।
* সন্তান প্রসবের সময় জরায়ুর পেশী সংকোচন করে- অক্সিটোসিন।
* পিউপিল যার অংশ- আইরিস।
* চোখের জলে যে এনজাইম থাকে- লাইসােজাইম।